আদালত এসে কোন বিচার প্রার্থী যাতে হয়রানির শিকার না হয় : চট্টগ্রাম জেলা ও দায়রা জজ।

0
118

সেলিম চৌধুরী ঃ – আদালত ও প্রসিকিউশন এক সাথে কাজ করলে কমে আসবে মামলার জট, জনগণের ন্যায় বিচার পাপ্যতা সহজ হবে। কোন মামলায় সাক্ষী উপস্থিত হলে অবশ্যই আদালতে সাক্ষীকে উপস্থাপন করতে হবে, যাতে আদালত সাক্ষী এসে স্বাক্ষী না দিয়ে ফেরত না যায়। যথাযথ স্বাক্ষীর অভাবে মামলা বিচারে দীর্ঘসূত্রিতা তৈরি হয় এ ব্যাপারে প্রসিকিউশন কে সর্তক থাকতে হবে।
৫ আগস্ট সোমবার চট্টগ্রাম পাবলিক প্রসিকিউটর সংস্কারকৃত অফিস উদ্ভোদন শেষে জেলা পাবলিক প্রসিকিউটর শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক সভায় কথা গুলো বলেন জেলা ও দায়রা জজ আজিজ আহমেদ ভূঞা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিট্রেট কামরুন্নাহার রুমি বাংলাদেশ বার কাউন্সিল সদস্য বদরুল আনোয়ার, চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু মোহাম্মদ হাশেম, সাধারণ সম্পাদক এ এইচ এম জিয়া উদ্দীন, সাবেক সভাপতি ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী বাবুল, আনোয়ারুল কবির, জিপি নজমুল আহসান আলমগীর , মহানগর পিপি ফখরুদ্দীন,
সাবেক সেক্রেটারি আবদুর রশিদ, ও জেলা আদালতে কর্মরত সরকারি আইন কর্মকর্তাবৃন্দ।
চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিট্রেট কামরুন্নাহার রুমি বলেন, সরকারের আন্তরিক প্রচেষ্টায় বিচার বিভাগকে আধুনিকায়ন করা হয়েছে তার সাথে তাল মিলিয়ে প্রসিকিউশন অফিস যে আধুনিক করা হয়েছে তার জন্য জেলা পাবলিক প্রসিকিউটর ধন্যবাদ জানান,
এসময় জেলা পাবলিক প্রসিকিউটর শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী রাষ্ট্র পক্ষে মামলা পরিচালনায় বিজ্ঞ আইনজীবীদের সহযোগিতা চান, তিনি বলেন, দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে প্রসিকিউশন কে ঢেলে সাজানোর চেষ্টা করে চলছি যাতে আদালত এসে কোন বিচার প্রার্থী হয়রানির শিকার না হয়। এ সময় সরকারী আইন কর্মকর্তাদের মাঝে সরকারি লোগো সমৃদ্ধ পরিচয় পত্র ও চেয়ার কভার বিতরণ করা হয়।