চট্টগ্রাম জেলা পিপি সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী আর নেই। , প্রধানমন্ত্রীর শোক।

    0
    24


    সেলিম চৌধুরী ঃ- চট্টগ্রাম জেলা পাবলিক প্রসিকিউটর বীর মুক্তিযোদ্ধা এ, একে, এম সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী আর নেই, গত কাল ১৬ জুন রাত ১১টা.২০ মিনিটে চট্টগ্রামের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু বরণ করেন। ইন্না —- রাজেউন। মৃত্যুকালে উনার বয়স হয়েছিল ৬৭ বছর।
    ১৯৫৫ সালে চট্টগ্রাম লোহাগড়া উপজেলার বড় হাতিয়া গ্রামে জন্মগ্রহন করা বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক কর্মী সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর বয়েছে বনাঢ্য রাজনৈতিক জীবন। ১৯৮০ সালে আইন পেশায় এসে
    তিনি চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক ২ বারের সাধারণ সম্পাদক ও ১ বার সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হন, এরপর বাংলাদেশ বার কাউন্সিল এর সদস্য পদে দায়িত্ব পালন করেন।
    এছাড়া তিনি চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামিলীগের সহ- সভাপতি , বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ সমর্থিত সমন্বয় পরিষদের স্টিয়ারিং কমিটির নীতিনির্ধারণী সদস্য।
    বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের ‘৭৫ পরবর্তী ধারাবাহিক বৈরী সময়ে এই বীর মুক্তিযোদ্ধা আওয়ামীগের জন্য মাঠে ময়দানে নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে কাজ করে গেছেন।
    যার ফলে ১৯৯৬ সালে জামায়েতের দূর্গ খ্যাত সাতকানিয়া -লোহাগড়া আসন থেকে বাংলাদেশ আওয়ামিলীগ এর মনোনয়নে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেন।
    তাঁর মৃত্যু-তে শোক জানিয়েছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, প্রানী সম্পদ মন্ত্রী শ, ম রেজা, বাংলাদেশ আওয়ামিলীগ এর দপ্তর সম্পাদক ও প্রধান মন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, দক্ষিণ জেলা আওয়ামিলীগ এর সভাপতি মোসলেম উদ্দিন আহমেদ এমপি আবু রেজা মুহাম্মদ নদবী এমপি, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন সাবেক মেয়র আ জ ম নাসির উদ্দীন, চট্টগ্রাম জেলা ও দায়রা জজ আজিজ আহমেদ ভূইঞা, চট্টগ্রাম চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিট্রেট কামরুন্নাহার রুমি, চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতির সভাপতি এডভোকেট আবু মুহাম্মদ হাশেম, সাধারণ সম্পাদক এ,এই,চ এম জিয়া উদ্দীন, সাবেক সভাপতি ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী বাবুল, সাবেক সভাপতি মজিবুর হক, বদরুল আনোয়ার, শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী,, আবদুল রশিদ, আইয়ুব খান, সহ আইনজীবী ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ।
    আজ শুক্রবার আইনজীবী সমিতি চট্টগ্রাম মহানগর , উওর জেলা, দক্ষিণ জেলা আওয়ামিলীগ এর যোথ আয়োজনে সকাল ১১ টায় আদালত ভবন প্রাঙ্গণে ১ম জানাজা শেষ
    ও বাদ আছর মরহুমের নিজ এলাকায় ২য় জায়নাজার নামাজ শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।