টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা 

    0
    11
    PM-Tongipara

    শুক্রবার (১২ আগস্ট) সকাল ১০টা ৫০ মিনিটে বঙ্গবন্ধুর সমাধি সৌধে পুস্পমাল্য অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তিনি। এ সময় কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন প্রধানমন্ত্রী। এ সময় ছোট বোন শেখ রেহানা ও তার পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

    পরে বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের শহিদ সদস্য ও মহান মুক্তিযুদ্ধে নিহত সকল বীর শহিদদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে ফাতেহা পাঠ ও বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেন।

    এর আগে পারিবারিক সফরে সড়ক পথে পদ্মাসেতু পার হয়ে সকাল ৯ টা ৪০ মিনিটে গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে এবং সকাল ১০টা ২০ মিনিটে গোপালগঞ্জ সদরে পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধি সৌধ কমপ্লেক্সে পৌছান তিনি।

    এ সফরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ছোট বোন শেখ রেহানা, তার ছেলে ববি সিদ্দিকী, ববি সিদ্দিকীর স্ত্রী এবং ছেলে-মেয়ে, বাগেরহাট-১ আসনের সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন এবং তার পরিবারের সদস্যবৃন্দ, প্রধানমন্ত্রীর সামরিক সচিব মেজর জেনারেল কবীর আহাম্মদ, বাগেরহাট-২ আসনের সংসদ সদস্য শেখ সারহান নাসের তন্ময়, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ব্যারিষ্টার শেখ ফজলে নাঈম, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য, টুঙ্গিপাড়া পৌরসভার মেয়র শেখ তোজাম্মেল হক টুটুল, শেখ পরিবারের সদস্যবৃন্দসহ গোপালগঞ্জ জেলা, টুঙ্গিপাড়া ও কোটালিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

    এদিকে প্রধানমন্ত্রীর আগমনকে কেন্দ্র করে পুরো শহরজুড়ে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।

    সড়ক পথে টুঙ্গিপাড়ায় আসার পথে পথে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে এক নজর দেখতে মহাসড়কের দুই পাশে অবস্থান নেন হাজার হাজার জনতা। তবে নিরাপত্তার কারনে তাদের সরিয়ে দেয় পুলিশ।

    প্রসঙ্গত, এর আগে গত ৪ জুলাই সড়কপথে পদ্মা সেতু হয়ে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে টুঙ্গিপাড়ায় যান প্রধানমন্ত্রী।

    গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

    শুক্রবার (১২ আগস্ট) সকাল ১০টা ৫০ মিনিটে বঙ্গবন্ধুর সমাধি সৌধে পুস্পমাল্য অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তিনি। এ সময় কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন প্রধানমন্ত্রী। এ সময় ছোট বোন শেখ রেহানা ও তার পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

    পরে বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের শহিদ সদস্য ও মহান মুক্তিযুদ্ধে নিহত সকল বীর শহিদদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে ফাতেহা পাঠ ও বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেন।

    এর আগে পারিবারিক সফরে সড়ক পথে পদ্মাসেতু পার হয়ে সকাল ৯ টা ৪০ মিনিটে গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে এবং সকাল ১০টা ২০ মিনিটে গোপালগঞ্জ সদরে পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধি সৌধ কমপ্লেক্সে পৌছান তিনি।

    এ সফরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ছোট বোন শেখ রেহানা, তার ছেলে ববি সিদ্দিকী, ববি সিদ্দিকীর স্ত্রী এবং ছেলে-মেয়ে, বাগেরহাট-১ আসনের সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন এবং তার পরিবারের সদস্যবৃন্দ, প্রধানমন্ত্রীর সামরিক সচিব মেজর জেনারেল কবীর আহাম্মদ, বাগেরহাট-২ আসনের সংসদ সদস্য শেখ সারহান নাসের তন্ময়, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ব্যারিষ্টার শেখ ফজলে নাঈম, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য, টুঙ্গিপাড়া পৌরসভার মেয়র শেখ তোজাম্মেল হক টুটুল, শেখ পরিবারের সদস্যবৃন্দসহ গোপালগঞ্জ জেলা, টুঙ্গিপাড়া ও কোটালিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

    এদিকে প্রধানমন্ত্রীর আগমনকে কেন্দ্র করে পুরো শহরজুড়ে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।

    সড়ক পথে টুঙ্গিপাড়ায় আসার পথে পথে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে এক নজর দেখতে মহাসড়কের দুই পাশে অবস্থান নেন হাজার হাজার জনতা। তবে নিরাপত্তার কারনে তাদের সরিয়ে দেয় পুলিশ।

    প্রসঙ্গত, এর আগে গত ৪ জুলাই সড়কপথে পদ্মা সেতু হয়ে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে টুঙ্গিপাড়ায় যান প্রধানমন্ত্রী।