লাগামহীন বাজার 

    0
    38

    ভারী বর্ষণে একদিকে তলিয়ে যাচ্ছে শহর-গ্রাম আর দামের ভারে হালকা হচ্ছে ক্রেতার পকেট। সপ্তাহের ব্যবধানে মুরগির দাম কমলেও প্রায় সব ধরণের মসলার দাম চক্রবৃদ্ধি সুদের হারের মতো বেড়েই চলেছে।

    লাগামহীন বাজারে হিসাবের টালিখাতা সামলাতে হাঁসফাস ক্রেতার। প্রতি সপ্তাহেই বাড়ছে মসলার দাম। কেন? তার অবশ্য কোন গ্রহণযোগ্য উত্তর মেলেনা বিক্রেতাদের কাছে। বরং কোরবানী পর্যন্ত এই দাম বৃদ্ধির প্রবণতা অব্যাহত থাকবে বলেই শংঙ্কা তাদের।

    এদিকে সরবরাহ স্বাভাবিক থাকায় বাড়েনি আদা-রসুন-পেঁয়াজের দাম। বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি দেশি রসুন ৮০ টাকা, আমদানি করা রসুন ১৪০ টাকা, দেশি আদা ১২০ টাকা, আমদানি করা আদা ১২০ টাকা, দেশি পেঁয়াজ ৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: বিশ্বে ভোজ্যতেলের সরবরাহ বাড়ছে

    চালের দাম আর নতুন করে বাড়েনি। তবে আমিষের উৎস মুরগির দাম খানিকটা কমেছে। দাম কমার তালিকায় যুক্ত হয়েছে সব ধরণের মুরগি। ব্রয়লার মুরগী বিক্রি হচ্ছে দেড়শ টাকা কেজি আর সোনালী ২৭০ থেকে ২৮০ টাকায়।

    আরও পড়ুন: সুইস ব্যাংকে রেকর্ড টাকা জমেছে বাংলাদেশিদের

    সবজির বাজার এখনো চড়া। কেজিপ্রতি ক্রেতাদের গুণতে হচ্ছে ৩০ থেকে ৮০ টাকা পর্যন্ত। তবে স্বাভাবিক রয়েছে তেল, চাল, আটা ও ডালের দাম।

    নিত্যপণ্যের দামের ভারে ঝিমিয়ে পড়া মানুষ আবার কবে ঘুরে দাঁড়াবে সেই প্রশ্নই এখন সবচেয়ে মুখ্য।