কাছাকাছি সময়ে দুই দফা ইউনিয়ন পরিষদের ভোট। এই নির্বাচনে সহিংসতা উত্তাপ ছড়িয়েছে দেশজুড়ে। প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন জায়গায় হামলা-প্রাণহানির ঘটনা ঘটছে। উদ্বিগ্ন কমিশন মাঠ পর্যায়ের আইনশৃংখলা বাহিনীর সঙ্গে বৈঠক করে। তবে তাতে খুব একটা কাজে আসেনি।
দ্বিতীয় দফায় সাড়ে ৮শ’ ইউপিতে ভোট হবে আগামীকাল বৃহষ্পতিবার (১১ নভেম্বর)। এতে ঝুঁকিপূর্ণ ঢাকা ও খুলনা বিভাগ সঙ্গে পাহাড় এবং হাওরাঞ্চলেও রয়েছে সহিংসতার শঙ্কা। তাই ঝুঁকিপূর্ণ ১০ জেলায় থাকবে বাড়তি নিরাপত্তা।
এই ভোট নিয়ে শঙ্কায় ভোটাররাও। নির্বিঘ্ন ভোট করতে এই ধাপে ১০টি জেলাকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে আইন শৃংখলা বাহিনীর বাড়তি সদস্য মাঠে রাখবে নির্বাচন কমিশন।
যদিও কমিশন বলছে, সহিংসতা ঠেকানোর চেষ্টা করবেন তারা কিন্তু সংঘাত হলে দায় নিতে হবে প্রার্থী ও সমর্থকদের। এছাড়া দায়িত্বে অবহেলায় দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলছে কমিশন। নির্বাচন কমিশন সচিব হুমায়ূন কবীর খোন্দকার জানান, আমাদের প্রত্যাশা একটি বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন।
দ্বিতীয় দফা শেষে ইউনিয়ন পরিষদের তৃতীয় দফার ভোট হবে ২৮ নভেম্বর।