তিন বিদ্যুৎ প্রকল্পে ৩৯০ কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে: টিআইবি 

    0
    11

    ভূমি অধিগ্রহণ করতেই দেশের তিনটি বিদ্যুৎকেন্দ্রে দুর্নীতি হয়েছে ৩৯০ কোটি ৪৯ লাখ টাকা।  ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) এক গবেষণা প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।

    বুধবার (১১ মে) অনলাইন প্লাটফর্মে উপস্থাপিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে এ দাবি করেছে টিআইবি।

    গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, তিন বিদ্যুৎকেন্দ্রের মধ্যে বরিশাল কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে দুর্নীতির পরিমাণ ১৫ কোটি ৫৯ লাখ ৯০ হাজার, বাঁশখালী এস এস বিদ্যুৎকেন্দ্রে ২৫৫ কোটি ও মাতারবাড়ী এলএনজি বিদ্যুৎকেন্দ্রে আত্মসাৎ হয়েছে ১১৯ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। 

    জ্বালানি খাতের নীতিনির্ধারক ও মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের যোগসাজশে যথাযথ বিশ্লেষণ না করে প্রভাবশালীদের স্বার্থে কয়লা ও এলএনজি প্রকল্প অনুমোদনেরও অভিযোগ করেছে টিআইবি।

    টিআইবি বলছে, পার্শ্ববর্তী ভারত, চীন,পাকিস্তান ও অস্ট্রেলিয়ায় নির্মিত কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্রে উৎপাদিত প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের দাম বাংলাদেশি টাকায় ৩ টাকা ৪৬ পয়সা থেকে ৫ টাকা ১৫ পয়সার মধ্যে থাকলেও নির্বাচিত প্রকল্পে বেশি মূল্যে বিদ্যুৎ কেনার সুযোগ রেখে প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়েছে। তুলনামূলকভাবে বাংলাদেশে বিদ্যুতের দাম ২২ থেকে ৪৯ শতাংশ বেশি দাম পড়বে।

    গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, তিন বিদ্যুৎকেন্দ্রের মধ্যে বরিশাল কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে দুর্নীতির পরিমাণ ১৫ কোটি ৫৯ লাখ ৯০ হাজার, বাঁশখালী এস এস বিদ্যুৎকেন্দ্রে ২৫৫ কোটি ও মাতারবাড়ী এলএনজি বিদ্যুৎকেন্দ্রে আত্মসাৎ হয়েছে ১১৯ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। 

    জ্বালানি খাতের নীতিনির্ধারক ও মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের যোগসাজশে যথাযথ বিশ্লেষণ না করে প্রভাবশালীদের স্বার্থে কয়লা ও এলএনজি প্রকল্প অনুমোদনেরও অভিযোগ করেছে টিআইবি।

    টিআইবি বলছে, পার্শ্ববর্তী ভারত, চীন,পাকিস্তান ও অস্ট্রেলিয়ায় নির্মিত কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্রে উৎপাদিত প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের দাম বাংলাদেশি টাকায় ৩ টাকা ৪৬ পয়সা থেকে ৫ টাকা ১৫ পয়সার মধ্যে থাকলেও নির্বাচিত প্রকল্পে বেশি মূল্যে বিদ্যুৎ কেনার সুযোগ রেখে প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়েছে। তুলনামূলকভাবে বাংলাদেশে বিদ্যুতের দাম ২২ থেকে ৪৯ শতাংশ বেশি দাম পড়বে।